এর পেছনে কি শুধুমাত্র মেধার বিষয়, নাকি এর সাথে আরও কোনো রহস্য জড়িত? ২২ বছর ধরে শিক্ষার্থীদের সাথে কাজ করে আমি এই প্রশ্নের উত্তর পেয়েছি, এবং আজ আমি সেই ওপেন সিক্রেটটি শেয়ার করতে চাই। আমি বিকে সরকার লালন, প্রতিষ্ঠাতা বাতায়ন পাঠাগার, যা একটি শিখন ও শিক্ষণ উন্নয়ন কেন্দ্র। আমার একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পড়াশোনা রাজশাহী কলেজে এবং স্নাতক অধ্যয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে।
যারা সঠিক পরিকল্পনা এবং রুটিন অনুসরণ করে পড়ে, তারাই সাফল্যের শিখরে পৌঁছায়। বাতায়নে প্রতি বছর আমরা PRF-এর সাফল্যের প্রভাব স্পষ্টভাবে দেখতে পাই। যেমন, যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪র্থ, ৬ষ্ঠ, ১৩তম স্থান অর্জন করেছে, তারা সবাই এই পদ্ধতি সঠিকভাবে অনুসরণ করেছে। গতবছর যারা PRF কোর্স প্রোগ্রামে অংশ নিয়েছিল, তারা অসাধারণ ফলাফল অর্জন করেছে। এক কথায়, সাফল্য নিশ্চিত, ১০০%।
এই কোর্সটি দুর্বল থেকে সবল, সব শিক্ষার্থীর জন্যই তৈরি করা হয়েছে। বিশেষ করে যারা ইংরেজি নিয়ে ভয় পান, তাদের জন্য এটি আদর্শ। মাত্র ৩-৪ মাসে শিক্ষার্থীরা আয়ত্ত করতে পারবে।
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা সাধারণত গ্রামারে ভালো হলেও ভোকাবুলারি এবং রিডিং স্কিলে দুর্বল। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় দেখা যায়, ৭০-৮০% শিক্ষার্থী ইংরেজিতে ফেল করে। IELTS পরীক্ষাতেও রিডিং সেকশনে স্কোর কম আসে। এসব সমস্যা কাটানোর জন্যই PRF পদ্ধতি বিশেষভাবে কার্যকর। শিক্ষার্থী যতই দুর্বল হোক, সহজেই বুঝতে পারবে। এই কোর্স এমনভাবে তৈরি যে, মনে হবে মূল বইটাই পড়ছেন। প্রতিটি শব্দের অর্থ এবং উচ্চারণসহ ব্যাখ্যা
প্রিয় ২৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা, এখনও হাতে অনেক সময় আছে। আজই PRF কোর্স শুরু করুন এবং নিজের প্রস্তুতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন।
আমাদের লক্ষ্য, সবাই ইংরেজি শিখুক এবং ভালো ফলাফল অর্জন করুক।
Spread love, not hate.😊
রাজশাহী কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেছেন। প্রায় দুই দশক ধরে তিনি পাঠাগারভিত্তিক অধ্যয়ন নিয়ে কাজ করছেন এবং শিক্ষার্থীদের অধ্যয়ন শেখাতে একাধিক অলাভজনক পাঠাগার গড়ে তুলেছেন। তাঁর তত্ত্বাবধানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা ধারাবাহিকভাবে সাফল্য অর্জন করেছে, যার মধ্যে দু'বার ৪র্থ, দু'বার ১৩তম, একবার ৬ষ্ঠ, একবার ১৮তম ও একবার ৩১তম স্থান রয়েছে।